গত বছরের ডিসেম্বরে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলেও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে চায় এই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। রবিবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক বিষয়ক এক সেমিনারে র্যাবের মহাপরিচালক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের উপস্থিতিতে একথা বলেন।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
অনুষ্ঠানে লিখিত বক্তব্যে আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, নিরাপদ ও সুরক্ষিত সমাজের জন্য মার্কিন দূতাবাসের সঙ্গে কাজ করতে চায় র্যাব। আমরা তাদের সম্পৃক্ততা চাই। এর আগেও তারা আমাদের সঙ্গে কাজ করেছে। আমরা দূতাবাসের সঙ্গে আরও কাজ করতে চাই।
২০১১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের সহায়তায় দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কর্মকর্তাদের অপরাধ তদন্ত করার জন্য র্যাবের অভ্যন্তরে একটি সেল গঠন করা হয় বলে তিনি জানান। যুক্তরাষ্ট্রের ১৪৭জন র্যাব কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ পেয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জাম যেমন হেলিকপ্টার সরবরাহ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ওই হেলিকপ্টার বিভিন্ন অভিযান ও মানবিক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা হয়ে থাকে বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য গত ১০ ডিসেম্বর র্যাব ও এর সাবেক এবং বর্তমান ছয় কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনও সহায়তা পাবে না র্যাব। ওই কর্মকর্তারা যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণ করতে পারবেন না।