যদিও গুঞ্জনের ভিত্তি খুঁজে পাওয়া যায়নি। কারণ ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির কাছে তামিম ইকবাল ছুটি চেয়ে কোনো চিঠি দেননি। তারপরও তামিম টি-টোয়েন্টি নাও খেলতে পারেন, এমন গুঞ্জন এখনও আছে ।
প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নুর কাছে জিম্বাবুয়ে সফরে টি-টোয়েন্টি সিরিজ না খেলার কথা জানিয়েছেন মুশফিকুর রহীমও। আরেক নির্বাচক আব্দুর রাজ্জাক আগের দিনই জানিয়ে দিয়েছেন, জিম্বাবুয়ে সফরে সিনিয়রদের বিশ্রাম দেয়া হতে পারে।
তাহলে জিম্বাবুয়ের মাটিতে সিনিয়রদের ছাড়াই খেলতে যাবে বাংলাদেশ? এমন কৌতুহলী প্রশ্ন যখন ক্রিকেট পাড়ায়, তখন মুখ খুললেন হাবিবুল বাশার।
দলের অন্যতম নির্বাচক বলেন, ‘এখনও আমাদের তেমন কোনো কিছু জানানো হয়নি। আমরা জিম্বাবুয়ে সফরে সম্ভাব্য সেরা দলটা নিয়ে যেতে চাই এবং সেভাবেই আমরা এগোচ্ছি।’
তবে হাবিবুল বাশার দীর্ঘসময় জৈব সুরক্ষা বলয়ে আটকে থাকাকে একটা বড় বাধা বলে মনে করছেন। তার মনে হয়, দীর্ঘ সময় জাতীয় দলে খেলতে হলে অনেক দিন বায়ো-বাবলে কাটাতে হবে। যা মোটেই সহজ কাজ নয়। বাশারের ভাষায়, ‘বাবলে টানা ছয়-সাত মাস খেলাটা অনেক বড় চ্যালেঞ্জের বিষয়।’
ক্রিকেটারদের পক্ষে সেটা কতটা সম্ভব? তা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তবে জিম্বাবুয়ে সফর নিয়ে তেমনটা না ভাবলেও ভবিষ্যতে এই বিষয়টি সামনে আনতে হবে, এমন ধারণা বাশারের।