টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া তাদের প্রথম ইনিংসে ৪৬৯ রান করেছিল। ফাইনালের প্রথম দিনে ট্র্যাভিস হেড ও স্টিফেন স্মিথের ব্যাটিংয়ে এজেরা ৩ উইকেটে ৩২৭ রান করে।
টস হেরে ব্যাট করতে নামে আজিরা। ২ রানে প্রথম উইকেট হারায় তারা। রানিং বুক না খুলেই ড্রেসিংরুমে ফিরে যান উসমান খাজা। খাজা চলে যাওয়ার পর মারনেস লেবুশান নড়েচড়ে বসেন। এরপর ওয়ার্নারের সঙ্গে রানের চাকা সচল রাখেন লেবুশান। এই দুইজন মিলে দ্বিতীয় উইকেটে ৭১ রান করেন।
তবে দলের ৭২ রানে ৬০ বলে ৪৩ রান করে বোল্ড আউট হন ওয়ার্নার। এরপর ক্রিজে আসেন স্টিফেন স্মিথ। তবে লেবুশানে ৭৬ রানে সাজঘর ফেরে দলটি। এরপর ট্র্যাভিস হেড ক্রিজে পৌঁছে ব্যাট করতে শুরু করেন স্মিথ। ভারতীয় বোলারদের আর কোনো সুযোগ না দিয়েই চাকা সচল রাখলেন এই দুই অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যান।
স্মিথ সাবধানে খেললেও হেড দ্রুত গতিতে গোল করতে থাকে। দুজনের দেখা হয়েছিল সেঞ্চুরিতে। দল যখন 361 রানে, তখন 285 রানের জুটি ভেঙে যায়। 174 বলে 163 রানের অনবদ্য ইনিংস খেলার পর হেড ফিরে যান জুনিয়রে। এরপরই বেশ কিছু উইকেট হারায় আজিরা। 268 বলে 121 রান করে ফেরেন স্মিথ।
এরপর অ্যালেক্স কারি কিছুটা প্রতিরোধের প্রস্তাব দেন। শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া অলআউট হয়ে যায় ৪৬৯ রানে। অ্যালেক্স ক্যারি ৬৯ বলে ৪৮ রান করেন। ভারতের হয়ে মোহাম্মদ সিরাজ ৪টি ও শামি-শার্দুল ২টি করে উইকেট নেন।