আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দেশের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান হিসেবে নজির স্থাপন করা ফারজানা হক পিংকি তার সহকর্মীদের ভবিষ্যদ্বাণী সঠিক প্রমাণ করতে পেরে খুশি। তার সতীর্থরা ভেবেছিলেন একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিনি বাংলাদেশের প্রথম সেঞ্চুরি করবেন।
শনিবার (২২ জুলাই) ভারতের বিপক্ষে তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে সেঞ্চুরি করে ১০৭ রানের ইনিংস খেলে বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে নাম লেখান ফারজানা। তবে সেটা জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। কিন্তু পরাক্রমশালী ভারতের বিপক্ষে হাল ছাড়েনি বাংলাদেশ। পরাজয় এড়াতে শেষ পর্যন্ত লড়েছে তারা। শেষ পর্যন্ত ভারতকে ম্যাচ টাই করতে বাধ্য করে ট্রফি ভাগাভাগি করে নেয় বাংলাদেশ।
ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে ফারজানা বলেন, “টুর্নামেন্টের শুরুতে আমি জানতাম যে আমি ভালো ছন্দে ছিলাম, এবং আমার শুরুটাও ভালো ছিল। আমার সব সতীর্থরা সবসময় বলত যে কেউ সেঞ্চুরি করলে সেটা হবে পিঙ্কার। আমি এটা প্রমাণ করতে পেরে খুশি।”
তিনি আরও বলেছিলেন, “আমার একটি দীর্ঘ আঘাতের পরিকল্পনা ছিল এবং আমি যদি তা করতে পারি তবে 230 রান করা যেতে পারে।” আমার কোন হর্ন ছিল তা বিবেচ্য নয়, দল চালানো গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি শুধু বল দিয়ে বল খেলেছি। আমি সত্যিই স্প্যাঙ্কিং উপভোগ করি। এটি একটি দুর্দান্ত সুযোগ ছিল এবং আমি আনন্দিত যে আমি এটি গ্রহণ করেছি। আমার বন্ধুবান্ধব এবং পরিবার সবসময় আমাকে সমর্থন করেছে যার কারণে আমি এইরকম আঘাত করতে পেরেছি। শুধু আমি নই, দলে অনেক ভালো ব্যাটসম্যান আছে যারা আমার চেয়ে ভালো খেলতে পারে।