স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘কোভ্যাক্সের আওতায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার আরও ১০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন আগামী আগস্টেই দেশে আসবে। এর পাশাপাশি রাশিয়ার সঙ্গেও ভ্যাকসিন ক্রয় সংক্রান্ত আলোচনার যথেষ্ট অগ্রগতি এসেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘চীনের সঙ্গে দেশের পক্ষ থেকে চুক্তি সম্পন্ন করা হয়েছে। চীন থেকে ফিরতি জবাব এলেই পরবর্তী পদক্ষেপ জানানো হবে। ইতোমধ্যেই চীনের উপহারের নতুন ৬ লাখ ভ্যাকসিনসহ বর্তমানে মজুত ১১ লাখ ভ্যাকসিন থেকে অন্তত ৫ লাখ মানুষকে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। এই ৫ লাখ মানুষ ১ম ও ২য় ডোজ গ্রহণ করবেন।
আজ বুধবার (১৬ জুন) দুপুরে সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে একটি অনির্ধারিত ব্রিফিংয়ে অংশ নিয়ে এসব কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এর আগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে গঠিত টিকার আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম কোভ্যাক্স থেকে ফাইজারের ১ লাখ ৬২০ ডোজ টিকার একটি চালান ৩১ মে রাতে দেশে আসে।
এই প্লাটফর্মের আওতায় বিভিন্ন দেশে টিকা বণ্টনের যে তালিকা কোভ্যাক্স ৩ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করে, তাতে দেখা যায়, জুনের শেষ নাগাদ বাংলাদেশ ১ কোটি ২৭ লাখ ৯২ হাজার ডোজ কোভিড-১৯ টিকা পেতে যাচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে এসব টিকা আসছে।