মাহবুব আলম ছিলেন বেসরকারি একটি ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা। শাখা ব্যবস্থাপক থেকে শুরু করে প্রধান কার্যালয়ের একাধিক বিভাগে কাজ করেছেন তিনি। ২০২০ সালের জুলাইয়ে তিনি চাকরিচ্যুত হন পরবর্তী সময়ে অবশ্য তাঁকে প্রাপ্য সুযোগ-সুবিধা বুঝিয়ে দেওয়া হয়। একইভাবে জামাল উদ্দিন, এনামুল হাসান, মিজানুর রহমানও চাকরিচ্যুত হন বেসরকারি একাধিক ব্যাংক থেকে। তাঁদের মতো করোনাকালে ব্যাংকের চাকরি হারানো অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা গতকাল রাজধানীর মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে মানববন্ধন করেন।. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
গতকাল বুধবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়।
ব্যাংকের চাকরির সুরক্ষা দিতে বাংলাদেশ ব্যাংক গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর অযৌক্তিকভাবে বরখাস্ত না করার নির্দেশ দেয়। পাশাপাশি যাঁদের কোনো কারণ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তাঁদের চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেয়। ব্যাংকগুলো সব মিলিয়ে শতাধিক কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল করেছে। আর ছাঁটাই করা হয়েছিল চার হাজারের বেশি কর্মকর্তাকে।
ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তারা বলেন, যাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তাঁরা সবাই বেকার হয়ে গেছেন। চাইলেই তাঁদের নিয়োগ দেওয়া যাচ্ছে না কারণ, সবাই জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা ছিলেন।