আদালতে সাহেদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান। দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।
গত বছরের ২৫ আগস্ট সাহেদ ও পারভেজের বিরুদ্ধে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় অর্থপাচারের অভিযোগে মামলাটি করেছিলেন সিআইডির পরিদর্শক ইব্রাহীম হোসেন। মামলায় সাহেদ ও পারভেজের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ২ লাখ ২৭ হাজার ৮৯৭ টাকা অর্থপাচারের অভিযোগ আনা হয়।
অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান জানান, সিআইডির করা অর্থ পাচার মামলায় সাহেদের আবেদনটি নট প্রেস রিজেক্টেড করা হয়েছে।
ভুয়া সনদ দেওয়ার অভিযোগ নিয়ে গত বছরের ৬ জুলাই রাতে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত উত্তরায় রিজেন্ট হাসপাতালের প্রধান শাখায় অভিযান পরিচালনা করে।
পরদিন সাহেদসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা করে র্যাব। গত ৭ জুলাই সন্ধ্যার দিকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে হাসপাতালের শাখা দুটির কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশের কথা বলা হয়। ওই দিন বিকেলে উত্তরায় রিজেন্টের প্রধান কার্যালয় সিলগালা করে দেয় র্যাব। পরে গ্রেফতারের পর গত ১৬ জুলাই সাহেদকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তার বিরুদ্ধে অর্থ পাচার মামলা করে সিআইডি।