বায়ার্নের প্রাণ তিনি অনেক বছর ধরেই। গোলের পর গোল করেছেন, দলকে জিতিয়েছেন শিরোপাও। তবে বয়সটা বাড়ছে, ফর্ম না পড়লেও তাকে নিয়ে কমছে না চিন্তা। শোনা যাচ্ছে এই মৌসুম পরই নাকি বায়ার্ন মিউনিখ ছেড়ে যাবেন রবার্ট লেভান্ডভস্কি।
ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি ক্লাবের সঙ্গে এসেছে তার নামও। বায়ার্নের সঙ্গে চুক্তিটাও আছে কেবল আর এক বছর। ক্লাব ছাড়ার প্রসঙ্গটা তাই ঘুরেফিরে আসছেই। বায়ার্নে যে পরিস্থিতিটা সহজ নয়, সেটা জানলেন খোদ লেভান্ডভস্কিই।. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
স্কাইকে তিনি বলেছেন, ‘খুব তাড়াতাড়িই একটা বৈঠক হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত তেমন বিশেষ কিছু ঘটেনি। আমিও জানি কী হচ্ছে। পরিস্থিতি আমার জন্য এতটা সহজ না এখানে। ক্লাব কি আমাকে ধরে রাখতে চায়? আপনার ক্লাবকেই জিজ্ঞেস করা উচিত।’
লেভান্ডভস্কিকে বায়ার্নের ধরে রাখার চেষ্টা না করাটাই হবে বিস্ময়ের। শেষ সাত মৌসুমেই ক্লাবটির হয়ে ৪০ এর বেশি গোল করেছেন তিনি। গার্ড মুলারের পর ক্লাবের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতাও তিনি।
শেষ পর্যন্ত যদি পোলিশ তারকাকে ধরে না রাখতে পারে বায়ার্ন, তাহলে তাদের প্রধান লক্ষ্য হবে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের আর্লিং হালান্ড। যদিও তাকে দলে নেওয়াটা সহজ হবে না বায়ার্নের। ম্যানচেস্টার সিটির নজরে ভালোভাবেই আছেন হালান্ড।