স্বাস্থ্য সচেতনতার জন্য দেশের সম্মুখসারির যোদ্ধা হিসেবে পুলিশ সদস্যদের শারীরিক ও মানসিক প্রশান্তির লক্ষ্যে একটি অভিবাদনসূচক বিশেষ ‘ইয়োগা কর্মশালা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১২ জুন) সকালে প্রাচীনা ক্লাসিকাল হাঠা ইয়োগা স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও বাংলাদেশের ঈশা হাঠা ইয়োগা প্রশিক্ষক এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের যৌথ আয়োজনে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সের শহীদ এসআই শিরু মিয়া মিলনায়তনে এ ইয়োগা কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
ইয়োগা কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসেবে সেশন পরিচালনা করেন প্রাচীনা ক্লাসিকাল হাটা ইয়োগা স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও ঈশা হাঠা ইয়োগার প্রশিক্ষক রুমা চৌধুরী। এতে ডিএমপির কল্যাণ ও ফোর্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁঞা, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) মো. গোলাম সবুর ও সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) কাজী হাসান উদ্দিনসহ ৮০ জন পুলিশ সদস্য অংশ নেন।
প্রশিক্ষক রুমা চৌধুরী বলেন, আমরা প্রকৃতি থেকে অনেক দূরে চলে এসেছি। রীতিমত প্রকৃতির বিরুদ্ধে আচরণ করছি। সে কারণে প্রাকৃতিক প্রতিশোধের শিকার হচ্ছি। আমাদের প্রকৃতির নিয়মকে জানতে হবে, সেইসঙ্গে নিজেকে সাজাতে হবে। প্রকৃতি খুব সজীব এবং জীবন্ত। আমাদের তা অনুধাবনের যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। প্রকৃতির ছন্দের সাথে নিজেকে ছন্দবদ্ধ করার মাধ্যম হচ্ছে ইয়োগা।
ইয়োগা কর্মশালা শেষে কল্যাণ ও ফোর্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁঞা বলেন, চলমান কোভিড-১৯ প্রতিরোধে একটি উত্তম শরীরচর্চার মাধ্যম হলো ইয়োগা। এতে ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে পুলিশ সদস্যদের শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি মনোবল চাঙ্গা রাখার উদ্দেশ্য এই উদ্যোগ চালু করা হয়েছে।প্রশিক্ষক রুমা চৌধুরী বলেন, আমরা প্রকৃতি থেকে অনেক দূরে চলে এসেছি। রীতিমত প্রকৃতির বিরুদ্ধে আচরণ করছি। সে কারণে প্রাকৃতিক প্রতিশোধের শিকার হচ্ছি। আমাদের প্রকৃতির নিয়মকে জানতে হবে, সেইসঙ্গে নিজেকে সাজাতে হবে। প্রকৃতি খুব সজীব এবং জীবন্ত। আমাদের তা অনুধাবনের যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। প্রকৃতির ছন্দের সাথে নিজেকে ছন্দবদ্ধ করার মাধ্যম হচ্ছে ইয়োগা।
ইয়োগা কর্মশালা শেষে কল্যাণ ও ফোর্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁঞা বলেন, চলমান কোভিড-১৯ প্রতিরোধে একটি উত্তম শরীরচর্চার মাধ্যম হলো ইয়োগা। এতে ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে পুলিশ সদস্যদের শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি মনোবল চাঙ্গা রাখার উদ্দেশ্য এই উদ্যোগ চালু করা হয়েছে।