Image default
জীবনী

ছবিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বর্ণিল জীবনের কিছু বিশেষ মুহূর্ত

নিউ ইয়র্কের কুইন্স-এ জন্মগ্রহণ করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প, দিনটা ১৯৪৬ সালের ১৪ই জুন। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে তিনি চতুর্থ। তার দুই ভাই ফ্রেড জুনিয়র, রবার্ট এবং বোন মারিয়ান ও এলিজাবেথ। এদের মধ্যে একমাত্র এলিজাবেথই জীবিত আছেন।

বাবা ফ্রেড ট্রাম্প একজন সফল ব্যবসায়ী ছিলেন। নিউ ইয়র্কের আউটার বোরোতে একটা নির্মাণ সংস্থার মালিক ছিলেন তিনি।

এই ব্যবসায় ১৯৬৮ সালে যোগ ডোনাল্ড ট্রাম্প। পরে অবশ্য ম্যানহাটনে নিজেই একটা নতুন উদ্যোগ শুরু করেন।

বাবা ফ্রেড ট্রাম্পের সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ট্রাম্প প্লাজার অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প আর পাশেই রাখা আকাশচুম্বী ভবনের একটা মডেল, যা তার রিয়েল এস্টেট প্রজেক্টের মধ্যে অন্যতম, ১৯৮৭ সালের ছবি।
নিউ জার্সির আটলান্টিক সিটিতে ক্যাসিনো ‘তাজ মহল’ উদ্বোধনের দিন স্লট মেশিনের সামনে বসে আছেন মি. ট্রাম্প।
নিজের বিলাসবহুল ভবনে দাঁড়িয়ে মি. ট্রাম্প।
নিজস্ব হেলিকপ্টারে সওয়ার ডোনাল্ড ট্রাম্প সংবাদপত্র পড়ায় ব্যস্ত।
‘দ্য অ্যাপ্রেন্টিস’-এর ষষ্ঠ সিজনের ফাইনাল এপিসোডে পুত্র ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র এবং কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্পের সঙ্গে তোলা ছবি।

তিনবার বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন মি. ট্রাম্প। তিনি পাঁচ সন্তানের পিতা।

ইভানা জেলনিকোভাকে ১৯৭৭ সালে প্রথমবার বিয়ে করেছিলেন তিনি।

প্রথম ইভানা জেলনিকোভার সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে ভ্যানিটি ফেয়ার অস্কার পার্টিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মেলানিয়া, ২০০৫ সালের ছবি।

মি. ট্রাম্প তৃতীয়বার বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হন মেলানিয়া নাউসের (এখন মেলানিয়া ট্রাম্প) সঙ্গে। সেটা ছিল ২০০৫ সাল। বছর সাতেক আগে প্রথম তার সঙ্গে দেখা হয়েছিল মেলানিয়া নাউসের সঙ্গে।

সেই সময় মি. ট্রাম্পের বয়স ছিল ৫২ এবং মেলানিয়া নাউসের বয়স ছিল ২৮ বছর।

তার রাজনৈতিক সফর শুরু হয় ২০১৫ সালে। ‘ট্রাম্প টাওয়ারে’ আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে নিজের রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষার বিষয়ে ঘোষণা দেন তিনি। এই অনুষ্ঠানে তার পরিবারের সদস্যরাও ছিলেন।

সাংবাদিক সম্মেলনে মি. ট্রাম্প জানান, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন চাইবেন তিনি। ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেন’ ছিল তার নির্বাচনি প্রচারের মূল স্লোগান।

নিউ ইয়র্কে অবস্থিত ট্রাম্প টাওয়ারে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের রাতে নিউ ইয়র্কে জন সাধারণের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দিচ্ছেন মি. ট্রাম্প।
বিতর্ক অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে নেমে যাচ্ছেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন এবং মঞ্চে দাঁড়িয়ে মি. ট্রাম্প।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনি প্রচারাভিযানের সফর বিতর্কে মোড়া ছিল। যদিও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তার প্রতিদ্বন্দ্বী তথা ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনকে ভোটে পরাজিত করেন তিনি।

তিনি ২০১৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেন।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচন জেতার পর ওয়াশিংটন ডিসিতে বিপুল সংখ্যক মানুষের সমাবেশে মি. ট্রাম্প।
হোয়াইট হাউজের ওভাল অফিসে হাসি মুখে ক্যামেরার সামনে মি. ট্রাম্প।
মি. ট্রাম্পের উপর বন্দুক হামলার পরের ছবি।
মিলওয়াকিতে রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনে আহত অবস্থায় উপস্থিত ডোনাল্ড ট্রাম্প।

হামলার দিন কয়েক পর রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনে দলের পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হিসাবে তার নাম ঘোষণা করা হয়।

এবার নির্বাচিত হওয়ায় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বয়স্ক প্রেসিডেন্ট হবেন। মেয়াদের শেষে তার বয়স হবে ৮২ বছর।

নিউ ইয়র্কের ট্রাম্প টাওয়ারে নিজ অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প।

Related posts

ফেরদৌস আহমেদের জন্ম, পেশা, উচ্চতা, দাম্পত্য সঙ্গী, জীবনী, সিনেমা এবং তথ্য প্রোফাইল

News Desk

মাশরাফি বিন মুর্তজা : অধিনায়ক থেকে মহানায়ক হয়ে উঠার গল্প

News Desk

জহির রায়হান : কলম-ক্যামেরাকে অস্ত্র বানানো এক কিংবদন্তির গল্প

News Desk

Leave a Comment