অভিযোগ, সহপাঠী চিকিৎসায় অবহেলায় মারা যাওয়ায় তারা উত্তেজিত হয়ে পড়েন। ইন্টার্ন চিকিৎসক ও আনসার সদস্যরা তাদের মারধর করলে একপর্যায়ে তারা হাসপাতালের গাছের টপ ভাঙেন।
এ ঘটনায় এক ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়ে রামেকের জরুরি বিভাগের সামনে অবস্থান নিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। রাত সাড়ে ১২টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।
শিক্ষার্থীরা জানান, রামেক প্রশাসন শাহরিয়ারের চিকিৎসায় অবহেলায় জড়িতদের এবং হামলাকরীদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার এবং শাস্তি নিশ্চিত না করলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলবেন তারা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, আমরা পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করছি। এরপর যারা দোষী, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখন সবার মাথা গরম। ছাত্রের মৃত্যু থেকে কে কাকে, কেন মারলো সেটাই বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। আমরা দুপক্ষকেই শান্ত থাকার জন্য বলেছি।