জীবনের উল্টো পিঠেই থাকে মৃত্যু। কিন্তু সেই মৃত্যু অনাকাঙ্ক্ষিত হোক, তা কেউই চায় না। তেমনি কেউ চায় না আত্মহত্যার মাধ্যমে অবসান হোক কোনো জীবনের। তবু তো আত্মহত্যার মিছিল থেমে নেই সংসারে। কী হয় আত্মহত্যার পর একটি পরিবারে? কাছের মানুষগুলো কেমন থাকে তখন? সামজেই বা কী প্রভাব পড়ে আত্মহত্যার? কীভাবে থামানো যায় আত্মহত্যার মহোৎসব, তা নিয়েও চলছে বিস্তর চেষ্টা—কবিতা, গানে, সাহিত্যে, চলচ্চিত্রে। সম্প্রতি আত্মহত্যাকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে চলচ্চিত্র ‘জীবন পাখি’।
আজ শুক্রবার ঢাকার সেগুনবাগিচায় চিত্রশালা মিলনায়তনে প্রিমিয়ার হতে যাচ্ছে ‘জীবন পাখি’ নামের এই চলচ্চিত্রের। বিকেল ৫টায় সব দর্শকের উপস্থিতিসহ বিশেষত গণমাধ্যমকর্মীদের আমন্ত্রণ জানিয়ে তথ্য দিয়েছেন চলচ্চিত্রটির নির্মাতা আসাদ সরকার।
এ বিষয়ে তরুণ নির্মাতা আসাদ সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আত্মহত্যা প্রতিরোধে একটি সামাজিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে এই সিনেমা নির্মাণ করা হয়েছে। আত্মহত্যা কোনোভাবেই কাম্য নয় এবং কোনো যুক্তিতেই নয়। এই সিনেমার মধ্য দিয়ে যে মেসেজটি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে, সেটা সবার কাছে পৌঁছানো প্রয়োজন, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের কাছে।’
আসাদ সরকার আরও বলেন, ‘শুক্রবার ঢাকায় চিত্রশালা মিলনায়তনে সিনেমাটির প্রিমিয়ারের আয়োজন করা হয়েছে। আমার প্রত্যাশা থাকবে গণমাধ্যমের সহযোগিতায় এই আন্দোলনের বার্তা পৌঁছে যাবে। আত্মহত্যার প্রবণতা হ্রাসে ভূমিকা রাখবে।’