তৃতীয়বারের মতো বিজ্ঞান চলচ্চিত্র উৎসবের আয়োজন করেছে গ্যেটে ইনস্টিটিউট। আগামীকাল শুক্রবার থেকে শুরু হবে এ উৎসব। বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত এ উৎসবে ৩২টি চলচ্চিত্র দেখানো হবে। বিজ্ঞানের নানা মজার বিষয় নিয়ে ছোট ছোট সিনেমা শিশু–কিশোরদের আনন্দ দেবে।
গতকাল বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে গ্যেটে ইনস্টিটিউটটি জানায়, শুক্রবার ভার্চ্যুয়ালি উৎসবের উদ্বোধন করা হবে। চলচ্চিত্র ও শিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক, প্রযুক্তিগত ও পরিবেশগত সচেতনতা বাড়ানোই এ আয়োজনের মূল লক্ষ্য। বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য তিনটি সিনেমা বাংলায় ডাব করা হয়েছে, তিনটি সিনেমায় যুক্ত করা হয়েছে বাংলা সাবটাইটেল।
এক বিবৃতিতে গ্যেটে ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের পরিচালক কির্স্টেন হ্যাকেনব্রোক বলেন,বিজ্ঞান যে পরিবর্তন আনতে পারে এবং জীবন বাঁচাতে পারে, তা আমরা সবাই আবার নতুন করে শিখেছি। একজন বিজ্ঞানী হওয়ার অর্থ অজানার পথে হাঁটা, তর্কবিতর্কে অনুপ্রাণিত হওয়া, মানবতার জন্য স্থিতিশীল ভবিষ্যৎ তৈরি করা। শিশুকাল থেকেই এর শুরু হতে পারে। এই সুচনা কীভাবে মজাদার করে তোলা যায়, সেটা দেখানো বিজ্ঞান চলচ্চিত্র উৎসবের অন্যতম লক্ষ্য।
বিজ্ঞান চলচ্চিত্র উৎসবকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যে বিজ্ঞান যোগাযোগের একটি উৎসব হিসেবে উল্লেখ করে বলা হয়। আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র ও শিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে সমসাময়িক বৈজ্ঞানিক, প্রযুক্তিগত এবং পরিবেশগত সচেতনতা বাড়ানোই এ আয়োজনের মূল লক্ষ্য।
উৎসব সামনে রেখে এক বিবৃতিতে গ্যেটে ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের পরিচালক ড. কির্স্টেন হ্যাকেনব্রোক বলেন, বিজ্ঞান যে পরিবর্তন আনতে পারে এবং জীবন বাঁচাতে পারে, তা আমরা সবাই আবার নতুন করে শিখেছি। একজন বিজ্ঞানী হওয়ার অর্থ অজানার পথে হাঁটা, তর্ক-বিতর্কে অনুপ্রাণিত হওয়া, মানবতার জন্য স্থিতিশীল ভবিষ্যৎ তৈরির লক্ষ্যে সহাবস্থান রাখা। এর শুরু হতে পারে শিশুকাল থেকেই। এই গুরুতর প্রচেষ্টাটি কীভাবে মজাদার হতে পারে তা দেখানো বিজ্ঞান চলচ্চিত্র উৎসবের একটি লক্ষ্য।