আগামী পাঁচ মাসের জন্য মার্কিন কংগ্রেসের কাছে অর্থনৈতিক, সামরিক এবং মানবিক সহায়তায় ৩ হাজার ৩০০ কোটি মার্কিন ডলার চাইবেন বাইডেন।
ই প্যাকেজের মধ্যে রয়েছে দুই হাজার কোটি মার্কিন ডলারের সামরিক সহায়তা, সাড়ে আটশ কোটি মার্কিন ডলারের আর্থিক এবং তিনশ কোটি মার্কিন ডলারের মানবিক সহায়তা। হোয়াইট হাউজে বাইডেন আরও বলেন, ‘ইউক্রেনে পাঁচ কোটিরও বেশি গোলাবারুদ পাঠিয়েছে ওয়াশিংটন। ইউক্রেনে রাশিয়ার প্রতিটি ট্যাংকের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ১০টি ট্যাংক বিধ্বংসী অস্ত্র পাঠাচ্ছে’। . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, মূলত আমাদের টাকা শেষ। কিন্তু ইউক্রেনকে টিকিয়ে রাখতে আমি কংগ্রেসকে একটি সম্পূরক বাজেটের অনুরোধ পাঠাচ্ছি। যেন ইউক্রেনে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সহায়তা অব্যাহত থাকে। শুধু তাই নয়, অর্থনৈতিক ও মানবিক সহায়তা অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র।
ইউক্রেনকে সহযোগিতায় আমাদের টাকা শেষ
রাশিয়ার হামলা থেকে ইউক্রেনকে রক্ষায় এ পর্যন্ত কয়েক ধাপে আর্থিক, মানবিক ও সামরিক সহায়তা পাঠিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ইউক্রেনকে নতুন করে সহায়তার ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এদিকে, ইউক্রেনে ভারী ও অন্যান্য অস্ত্র পাঠানোকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিরাপত্তার জন্য ‘বিপজ্জনক’ উল্লেখ করে পশ্চিমাদেশগুলোকে সতর্ক করেছে ক্রেমলিন। কিয়েভকে সহায়তায় ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাজ মিত্রদের সামরিক উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান জানানোর প্রতিক্রিয়ায় ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এ সতর্কবার্তা দেন।