রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যকার বিরোধে যুদ্ধের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আগেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সরকারি দপ্তর ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, পূর্ব ইউক্রেনে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ শুরু হয়ে যেতে পারে। কিয়েভের সঙ্গে মস্কোর উত্তেজনা যখন প্রচণ্ড পর্যায়ে তখন এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করলেন তিনি।
জানা গেছে, রাশিয়ার সর্বাত্মক প্রস্তুতির মধ্যেই সীমান্তে মহড়া চালিয়েছে কিয়েভ। এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ফোন করে সংকট নিরসনে চাপ দিয়েছেন। আর জার্মানি উসকানির অভিযোগ এনেছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে। সংকট সমাধানে রাশিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ন্যাটো।
উল্লেখ্য, রাশিয়া ২০১৪ সালের পর সীমান্তে সর্বোচ্চ সংখ্যক সেনা মোতায়েন করেছে। রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেন সরকার ‘অনন্তকাল ধরে’ যুদ্ধ চালানোর মানসিকতা পোষণ করছে বলে মন্তব্য করেছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ। সেই সঙ্গে ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন ও পৃষ্ঠপোষকতা দেয়ায় তুরস্ক সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে রাশিয়া।