লিভারপুলে একসঙ্গে খেলেন তারা। তাদের বন্ধুত্বটা চোখে পড়ার মতো। কিন্তু লক্ষ্য যখন বিশ্বকাপ তখন একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী তারা। ঠিক যেমনটা ছিলেন গত ফেব্রুয়ারিতে আফকনে। যেখানে মোহামেদ সালাহর মিশরকে হারিয়ে আফ্রিকার সেরা হয়েছিল সাদিও মানের সেনেগাল। তবে কাতার বিশ্বকাপে কেবল একজনকেই দেখা যাবে। প্রথম লেগের খেলায় সেনেগালকে ১-০ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপের পথে এগিয়ে গেলো মিশর।
কায়রো স্টেডিয়ামে ৭৫ হাজার দর্শকের সামনে মাত্র ৪ মিনিটেই গোলের সুযোগ তৈরি করেন সালাহ। আমার এল সুইয়ার ভাসানো বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে জাল বরাবর শট মারেন এই ফরোয়ার্ড। কিন্তু তা পোস্টে লেগে ফিরে আসে। তবে কপাল খারাপই বলতে হবে সেনেগালের। কেননা পোস্ট থেকে ফিরে আসা সেই বল তাদেরই ডিফেন্ডার সালিউ সিসের হাঁটুতে লেগে জালে প্রবেশ করে। এরপর আর চেষ্টা করেও ম্যাচে ফিরতে পারেননি মানেরা।
ফিরতি লেগের খেলায় আগামী ২৯ মার্চ মিশরকে আতিথ্য দেবে সেনেগাল। এছাড়া আফ্রিকান অঞ্চলের বাছাইপর্বের প্রথম লেগে ক্যামেরুনকে ১-০ গোলে হারিয়েছে আলজেরিয়া, মালিকে একই ব্যবধানে হারিয়েছে তিউনিসিয়া। গোলশূন্য ড্র করেছে ঘানা-নাইজেরিইয়া, ১-১ গোলে ড্র করে কঙ্গো ও মরক্কো।