১২৪ রানের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করতে গিয়ে ১৭ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বেকায়দায় পড়ে গিয়েছিল নাইট রাইডার্স। কিন্তু প্রাথমিক বিপর্যয় সামলে চতুর্থ উইকেটে ত্রিপাঠী এবং মর্গ্যানের ৬৬ রানের বিশ্বস্ত জুটি চলতি আইপিএলে দ্বিতীয় জয় এনে দিল নাইটদের।
৩২ বলে ৪১ রান করে নাইটদের জয়ে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিলেন ত্রিপাঠী। অন্যদিকে সমালোচনায় বিদ্ধ মর্গ্যান অধিনায়কোচিত ইনিংসে দলকে জয় এনে দিয়ে অনেকদিন পর ভালো করে ঘুমোতে পারবেন। পাঁচ নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ৪০ বলে ৪৭ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়লেন মর্গ্যান। ৬ বলে ১২ রানে অপরাজিত কার্তিকের ব্যাট থেকে এল উইনিং স্ট্রোক।
২০ বল বাকি থাকতে পঞ্জাবকে ৫ উইকেটে হারিয়ে আইপিএলে দ্বিতীয় জয় পেল নাইট রাইডার্স। ৪০ বলে ৪৭ রানে অপরাজিত রইলেন অধিনায়ক মর্গ্যান। ১২ রানে অপরাজিত কার্তিকের ব্যাটে এল উইনিং স্ট্রোক।
২৪ বলে জয়ের জন্য ৯ রান চাই নাইটদের। ৩৯ বলে ৪৬ রানে অপরাজিত মর্গ্যান।
পঞ্চম উইকেট খোয়ালো নাইটরা। রান-আউট হয়ে রাসেল ফিরলেন ১০ রানে। নাইট রাইডার্স ৯৯/৫।
৬ ওভারে নাইটদের জয়ের জন্য দরকার ২৬ রান। ৩১ রানে অপরাজিত মর্গ্যান, রাসেল ব্যাট করছেন ১০ রানে।
একাদশ ওভারে চতুর্থ উইকেট খোয়ালো নাইটরা। ৩২ বলে ৪১ রান করে ফিরলেন ত্রিপাঠী।
সাবলীল ব্যাটিং’য়ে নাইটদের ধীরে-ধীরে জয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন ত্রিপাঠী-মর্গ্যান জুটি। জুটিতে ৫০ রান পূর্ণ করলেন দু’জনে। ১০ ওভারে নাইট রাইডার্স ৭৬/৩। ৬০ বলে জয়ের জন্য ৪৮ রান প্রয়োজন বেগুনি শিবিরের।
৮ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে ৫৯ রান নাইট রাইডার্সের। ব্যাট হাতে ভরসা দিচ্ছেন অধিনায়ক মর্গ্যান এবং ত্রিপাঠী।
প্রাথমিক বিপর্যয় সামলে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় নাইটরা। পাওয়ার-প্লে শেষে পার্পল ব্রিগেডের রান ৩ উইকেটে ৪২। ত্রিপাঠী ১৫*, মর্গ্যান ১৬*।
চতুর্থ ওভার শেষে নাইট রাইডার্স ২৭/৩।
শূন্য রানে নারিনকে ফেরালেন অর্শদীপ। অবিশ্বাস্য ক্যাচ নিলেন রবি বিষ্ণোই। ৩ ওভার শেষে নাইট রাইডার্স ১৭/৩।
২ ওভারে ১০/২ নাইটরা।
দ্বিতীয় ওভারে ৯ রানে আউট শুভমান গিল। নাইট ওপেনারকে ফেরালেন শামি।