কলকাতায় ডাক্তার দেখিয়ে দেশে ফিরেছেন জাতীয় ফুটবল দলের স্ট্রাইকার শেখ আরসালাইন। আমি 10 দিন থাকলাম। ঠিক ফিরেই আমি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি কলকাতার ডাক্তার মুরসালিনকে মাঠে ঢুকতে বললেন। বোভ ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ফেরার তারিখ নির্ধারণ করেন। মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছেন মুরসালিন। তিন মাস ম্যাচ খেলতে পারেননি বসুন্ধরা কিংসের ফুটবলার মোরসালিন। মাঠে নামার পরামর্শ পেয়ে মুক্তি বোধ করেন কলকাতার চিকিৎসক।
ইনজুরির কারণে তিন মাস অনুপস্থিতির পর জাতীয় দলের ম্যাচ ফিলিস্তিনের বিপক্ষে। সেখানে তিনি কল রিসিভ করেননি। স্প্যানিশ কোচ জাভিয়ের ক্যাব্রেরা মরসালিনকে ছাড়াই দলে ডাক দিয়েছেন। জাতীয় ফুটবল দল সৌদি আরবে কন্ডিশনিং ক্যাম্পে রওনা হলে মুরসালিনকে চিকিৎসার জন্য কলকাতায় পাঠায় ক্লাবটি। স্পোর্টস মেডিসিনের ডাক্তার সেখানে আবার সব দেখেন। তিনি কিছু রচনাও উপস্থাপন করেন। মুরসালিন আবারও ঢাকাকে বলেন, এটা ঠিক হয়েছে।
মুরসালিনের ডান পায়ে সমস্যা। পায়ে গুলি করা কঠিন হতো। “ফুটবলের যে অংশে পায়ের লাথি মারা হয় সেটি হল থুড,” মোরসালিন বলেন। এক শটেই হয়ে যেত। শিরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। এটা একভাবে বা অন্যভাবে ঠিক করা হবে। ঢাকা রিপোর্ট দেখেছেন কলকাতার চিকিৎসক বিকাশ কাবা। আমি সেখানে আরও পরীক্ষা করেছি। অস্ত্র তা করেনি। কিছু পরীক্ষা করা হয়েছে এবং ওষুধ দেওয়া হয়েছে। পুনর্বাসন প্রয়োজন। এটা করলে কোন সমস্যা হবে না। এখন আমার কোন সমস্যা নেই। ডক্টর বিকাশ আমাকে খেলতে বললেন। আমি খেলতে পারি.’ “আমি এভাবেই চেষ্টা করব,” মোরসালিন যোগ করেছেন। এটা ভাল হলে, এটা ভাল. না হলে আবার চিকিৎসা করাতে হবে।
ভারতের বেঙ্গালুরুতে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ভুটান ও মালদ্বীপের বিপক্ষে গোল করে গতকাল আলোচনায় প্রবেশ করেন তিনি। গত নভেম্বরে ঢাকায় বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে লেবাননের বিপক্ষে মার্সেলিন একটি দুর্দান্ত গোল করেছিলেন এবং এই স্ট্রাইকার পাফুফের সভাপতি কাজী সালাহউদ্দিনের পছন্দের। ২১ মার্চ কুয়েতে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ফিলিস্তিনের কাছে ০-৫ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ। দূর থেকে ম্যাচ দেখতাম। খেলাটি কেমন লেগেছে? এমন প্রশ্নে চুপ থাকলেন মুরসালিন। মাঠে ফেরার ইচ্ছা অনুভব করলেন তরুণ শেখ আর্সলিন।