কী ভয়টাই না পাইয়ে দিয়েছিলেন শুরুর দিকে বোলাররা। টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটসম্যানরা রান নেবে- এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তাসকিন আর মোস্তাফিজ মিলে ২ ওভারেই দিলেন ৯টি অতিরিক্ত রান। মোস্তাফিজ এক ওভারেই করলেন ৫টি ওয়াইড। মাহমুদউল্লাহ ছাড়লেন ক্যাচ।
সব মিলিয়ে বাংলাদেশ দলটিকে মনে হচ্ছিল কেমন যেন খুব অচেনা। তবে সেই অচেনা ভাব কাটিয়ে উঠতে খুব বেশি সময় নেয়নি টাইগাররা। সাইফউদ্দিন, সাকিব আল হাসান এবং শেখ মেহেদী হাসান বোলিংয়ে আসতেই দৃশ্যপট পুরোপুরি পাল্টে যায়। ওমানের হাত থেকে ম্যাচের নিয়ন্ত্রন নিমিষেই নিয়ে নেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
শেষ পর্যন্ত সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখলেন বোলাররা এবং সব ভয় আর আতঙ্ককে পেছনে ফেলে বাংলাদেশকে এনে দিলেন ২৬ রানের অসাধারণ এক জয়। এই জয়ে বিশ্বকাপে টিকে থাকলো বাংলাদেশ।
১৯ ওভারে ওমানের সংগ্রহ ১১৫। এই ওভারটাই যেন বাংলাদেশ দলের মুখে একটু হাসি ফুটিয়ে তুলে। জয়ের জন্য ওমানের দরকার ৩৮ রান। শেষ ওভারে মুস্তাফিজুরের হাত ধরে জয় নেমে আসে বাংলাদেশ দলের।