ফুটবল পায়ে কাতারে গতির ঝড় তুলছেন প্রেমিক। দেহের রূপ-সৌন্দর্য প্রকাশে সমুদ্রসৈকতের নীল জলে আগুনের স্ফুলিঙ্গ ঝরাচ্ছেন প্রেমিকা।
বলা হচ্ছে ওয়েলসের স্ট্রাইকার কিফার মুরে ও তার বান্ধবী শার্লট রাসেলের কথা। প্রেমিক কিফার মুরে দলের হয়ে বিশ্বকাপ খেলতে ব্যস্ত। এখনো পর্যন্ত কাতার বিশ্বকাপে দুটি ম্যাচ খেলেছে ওয়েলস। দেশের জার্সি গায়ে দুটি ম্যাচেই খেলেছেন কিফার মুরে। যদিও দুই ম্যাচের একটিতেও গোল করতে পারেন তিনি। তবে অধিনায়ক গ্যারেথ বেলের সঙ্গে ওয়েলসের আক্রমণভাগে জুটি বেঁধে ঠিকই প্রতিপক্ষের রক্ষণ কাঁপাচ্ছেন।
তবে পারফরম্যান্স বিবেচনায় তার চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে তার প্রেমিকা শার্লট রাসেল। সমুদ্রের নোনাজলে ঝরাচ্ছেন দেহের সৌন্দর্যের আগুন। খোলামেলা পোষাকে ছবি তুলছেন হাজারে হাজার। সেসব ছবিতে ছয়লাপ ইংল্যান্ডের গণমাধ্যম। তবে কাতারে নয়, শার্লট রাসেল ঝড় তুলছেন ইংল্যান্ডের সমুদ্রসৈকতে।
শার্লট রাসেল আগুনে ঝরানো পারফরম্যান্স করে যাচ্ছেন বিশ্বকাপ শুরুর আগে থেকেই। অর্ধনগ্ন পোশাকে নানা ঢং, অঙ্গভঙ্গিতে মূলত তিনি একটা ফটোশুটে ক্যামেরাবন্দি হন। পরে সেই ছবিগুলো ছড়িয়ে পড়ে ইনস্টাগ্রামসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে। নিজের ফটোশুট নিয়ে বেশ আনন্দেই ছিলেন তিনি।
কিন্তু এখন নাকি তার মন খুব খারাপ। সমুদ্রের নীল জলে ছবি তুলে বেড়ানো দূরের কথা, দিন দুই ধরে তিনি নাকি ঘর থেকেই সেভাবে বের হচ্ছেন না। মনে আনন্দ নেই। ইরানের কাছে ০-২ গোলে হারের পর থেকেই নাকি ফটো সুন্দরী শার্লট রাসেলের এই অবস্থা। ইরানের কাছে ঐ হারের মধ্য দিয়ে যে ওয়েলসের দ্বিতীয় রাউন্ড স্বপ্ন চুরমার হওয়ার পথে।